সোমবার, ২৭ Jun ২০২২, ০৭:০১ পূর্বাহ্ন
এস এম আর শহিদ : রাজধানীর মিরপুর নিকটবর্তী কাউন্দিয়া ইউনিয়ন একটি গুরুত্বপূর্ণ এলাকা যা ঢাকা ( ১৪) আসন অন্তর্গত সাভার থানা।বিগত সময় কিছুটা অপ্রীতিকর ঘটনার মধ্যে দিয়ে গেল বর্তমানে আধার কাটিয়ে পুনরায় মো: সাইফুল আলম খান সাবেক চার বারের সফল চেয়ারম্যান জনগণকে সাথে নিয়ে কাজ করে যেতে চায় পরিস্থিতির প্রভূত উন্নয়নে ও জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন।
তারই ধারাবাহিকতায় জনগণের কল্যাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন,আমাদের বর্তমান সরকার জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা, দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনা আইন-শৃংখলার উন্নয়ন চায়। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচারের মানদণ্ড সমুন্নত করে জাতিকে সুশাসন উপহার দিতে চান, জনগণের সুখ শান্তি নিরাপত্তা ও কল্যাণের জন্য আওয়ামী লীগ সরকার কাজ করে যাচ্ছে সরকার উগ্র মৌলবাদী জনগোষ্ঠীকে নির্মূল করে শান্তিময় সমাজ গঠনে ধর্মনিরপেক্ষতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে জাতিগত ঐক্য ও সংহতি বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন।
সরকারের এসব শিক্ষানীয় বিষয় মাথায় রেখে ঢাকা (১৪) আসনের সংসদ সদস্য মোঃ আসলামুল হকের উদ্যোগে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাউন্দিয়া ইউনিয়ন এর চৌকস রাজনীতিবিদদের সাথে নিয়ে রাতদিন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। এর ফলে পাল্টে যায় কাউন্দিয়া ইউনিয়নের চিত্র।যার ফলে স্থানীয় জনগণের স্বস্তি ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে,মাদক সেবন ও বিক্রয় বন্ধ হয়েছে অনেকাংশে, কাউন্দিয়া ইউনিয়নের সোর্সদের দৌরাত্ম্য নিরসন করে এলাকাবাসীর মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে মোহাম্মদ সাইফুল আলম খান, এলাকাবাসীর সাথে কথা হলে তারা বলেন আমরা যে কোন সময় যে কোন ব্যাপারে মো: সাইফুল আলম খান তার কাছে সাহায্য চাইলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন, যে কোন বিপদে নিজেই ছুটে যান এটাই সত্য আমাদের এলাকার জন্য সৌভাগ্য আমরা তার দীর্ঘায়ু কামনা করি।এলাকার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন,মো: সাইফুল আলম খানের সাথে একান্ত আলাপচারিতায় তিনি বলেন সন্ত্রাস দমন ছাড়াও আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি কল্পে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত সরকারের নির্দেশনা মোতাবেক জিরো টলারেন্সে থাকবে এই কাউন্দিয়া ইউনিয়ন বাসী।
মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূলে বিষয়ে কি ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন এমন এক প্রশ্নের জবাবে বলেন সন্ত্রাস ও মাদক ব্যবসায়ী এবং জঙ্গিদের সাথে আমার কোনো আপোষ নেই এর বিরুদ্ধে সাধারণ জনগনকে সাথে নিয়ে প্রতিবাদ অব্যাহত থাকবে কোন ছাড় দেওয়া হবে না।এছাড়া থানার পুলিশ কে জনবান্ধব পুলিশে রূপান্তরিত করতে চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে কাউন্দিয়া বাসী। সাধারণ জনগণ স্বাচ্ছন্দে তাদের মনের কথা আমার কাছে খুলে বলতে পারে আরো কাছাকাছি আসতে পারে সে নির্দেশনা সকল কর্মী কে দেওয়া হয়েছে।
দালাল মুক্ত করা যাবে কিনা এমন এক প্রশ্নে তিনি বলেন মানুষের ভিতরে ছিল ঔপনিবেশিক শাসনামলে যার কারণে মাঝখানে কিছু দালাল সৃষ্টি হয়ে যায় এ দালালগুলো দালালি করে এরা মানুষকে এক্সপ্লাইনড (শোষণ) করে নানান ভাবে প্রতারণা করে মানুষকে হয়রানি করে কাজেই আমরা যদি সুধীসমাজের সাথে এলাকায় ভালো জনগণ যারা আছে তাদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ থাকে তাহলে দালাল শ্রেণীর সৃষ্টি হবে না বলেন পাশাপাশি সাধারণ মানুষ সচেতন করার জন্য বিভিন্ন ধরনের সচেতন মূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে চলছি।